সুষ্ময় দাস, নাটোর | ১৩ আগস্ট ২০২০
সারাদেশে বন্যার প্রভাব পড়েছে পশুখাদ্যের ওপর। শহরে গড়ে ওঠা ছোট বড় গরু ছাগলের খামারগুলোতে সারাবছরই চাহিদা থাকে খড়, চালের খুদ, ভুসি, সরিষার খৈল সহ বিভিন্ন পশুখাদ্যের।
গামাঞ্চলে ঘাস লতাপাতা পাওয়া গেলেও শহর অঞ্চলে গরু ছাগলের প্রায় সব খাদ্য উপকরণ ক্রয় করার মাধ্যমে জোগাড় করতে হয়। তাই সারাবছরই চাহিদা থাকে এই সব পশুখাদ্যের।
গরুর প্রধান খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত ধানের খড়ের প্রচুর পরিমানে চাহিদা থাকে। এই চাহিদার জোগান দেওয়া হয় গ্রাম থেকে। ধান মারাই শেষে ভ্যানগাড়ি বা বিভিন্ন বাহনে গ্রাম থেকে এই খড় নিয়ে আসেন বিক্রেতারা।
বর্ষার এই মৌসুমে প্রতিবছরই দাম বাড়ে পশু খাদ্যের তবে এবার বেড়েছে প্রায় ৩ গুন। বছরের অন্যান্য সময় খড়ের দাম থাকে ২০০০-২৫০০ টাকা ১ হাজার আটি, যা সর্বোচ্চ ৩০০০ টাকা পর্যন্ত সীমাবদ্ধ থাকে কিন্তু এবছর বর্ষার সময় দাম বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে ৯০০০-১০০০০ টাকা ১ হাজার।
যা অন্য সময়ের চেয়ে প্রায় তিনগুনের ও বেশি। চালের খুদের দাম বৃদ্ধি পেয়ে ২০-২২ টাকা থেকে হয়েছে ৩০-৩২ টাকা প্রতিকেজি।
এই বিষয়ে নাটোর শহরের একজন গরু খামারির সাথে কথা বললে তিনি জানান, বর্ষার এই সময় গরুর দুধ ব্যবসায়ীরা অনেক বিপদে পড়েন, বেশি দাম দিয়েও অনেক সময় খড় পাওয়া যায় না। কিন্তু পশুকে তো অভুক্ত রাখা যাবে না।
শনি | রবি | সোম | মঙ্গল | বুধ | বৃহ | শুক্র |
---|---|---|---|---|---|---|
১ | ২ | ৩ | ||||
৪ | ৫ | ৬ | ৭ | ৮ | ৯ | ১০ |
১১ | ১২ | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬ | ১৭ |
১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২ | ২৩ | ২৪ |
২৫ | ২৬ | ২৭ | ২৮ |