দি গাংচিল ডেস্ক | ২২ আগস্ট ২০২০
২০১৬ সালে পুরান ঢাকার ব্লগার নাজিম উদ্দিন হত্যার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় আনসারুল্লাহ বাংলা দল নামে পরিচিত জঙ্গি সংগঠন আনসার আল-ইসলামের নয় সদস্যের বিরুদ্ধে পুলিশ অভিযুক্ত।
২০১৬ সালের এপ্রিলে লক্ষ্মীবাজার এলাকার একরামপুর মোড়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষার্থী নাজিম উদ্দিন সামাদকে কিছু অজ্ঞাত দুর্বৃত্ত তাকে কুপিয়ে হত্যা করেছিল ।
এই ঘটনার বিষয়ে সূত্রাপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছিল ।পরবর্তীতে কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটকে মামলার তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল।
এই ঘটনাটি খতিয়ে দেখার পরে পুলিশ আনসার আল-ইসলামের জড়িত থাকার বিষয়টি জানান। ১৮ ই আগস্ট জঙ্গি সংগঠনের নয় সদস্যের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছিল।
সিটিটিসি সূত্রে জানা গেছে, ব্লগগুলিতে বিতর্কিত লেখার জন্য জঙ্গিরা নাজিম উদ্দিনকে হত্যার পরিকল্পনা করেছিল। সিটিটিসি আরো জানায় জঙ্গি সংগঠনের সামরিক শাখার প্রধান মেজর (বহিষ্কৃত) সৈয়দ জিয়াউল হকের করা ষড়যন্ত্র অনুযায়ী নাজিমকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছিল।
এই হত্যা মামলায় মোট ১২ জনকে আসামি করা হয়েছিল। ১৮ ই আগস্ট, পুলিশ তাদের নয়জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছিলো।তাদের মধ্যে চারজন গ্রেপ্তার হয়েছিলো এবং পাঁচজন পলাতক ছিলো।আশ্চর্যজনকভাবে এদের মধ্যে তিনজনকে প্রমানের অভাবে অভিযুক্ত করা যায়নি।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন মো: রশিদুন নবী ভূঁইয়া (২৮), মোজাম্মেল হুসেন ওরফে সামনন( ২৫), মোঃ আরাফাত রহমান (২৪) এবং শেখ আবদুল্লাহ ( ২৭)।তারা সবাই আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছিল।
পলাতক আসামিরা হলেন- সৈয়দ জিয়াউল হক ওরফে মেজর জিয়া (বহিষ্কৃত মেজর), ওয়াল উল্লাহ ওরফে অলি, সাব্বিরুল হক চৌধুরী ওরফে কানিক, মাওলানা জুনায়েদ আহমেদ ওরফে জুনায়েদ ও আকরাম হোসেন।
শনি | রবি | সোম | মঙ্গল | বুধ | বৃহ | শুক্র |
---|---|---|---|---|---|---|
১ | ||||||
২ | ৩ | ৪ | ৫ | ৬ | ৭ | ৮ |
৯ | ১০ | ১১ | ১২ | ১৩ | ১৪ | ১৫ |
১৬ | ১৭ | ১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২ |
২৩ | ২৪ | ২৫ | ২৬ | ২৭ | ২৮ | ২৯ |
৩০ | ৩১ |