| ২৪ আগস্ট ২০২০
সোমবার হাইকোর্ট জানিয়েছে, কক্সবাজারের চকরিয়ায় এক মহিলা ও তার কন্যাসহ পাঁচজনকে নির্যাতনের অভিযোগে তদন্তে যদি কোনও গাফিলতি পাওয়া যায় তবে তারা হস্তক্ষেপ করবে।
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী জেসমিন সুলতানা আদালতের সামনে এ সংক্রান্ত সংবাদপত্রের প্রতিবেদন উপস্থাপনের পরে বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ও বিচারপতি একেএম জহিরুল হকের বেঞ্চ এই মন্তব্য করেছেন।
খবরে বলা হয়েছে, শুক্রবার চকরিয়ার হরবাং ইউনিয়নের পাহাড়চন্দা গ্রামে এক মহিলা ও তার দুই মেয়েসহ পাঁচজনকে শুক্রবার গরু চুরির অভিযোগে নির্যাতন করা হয় এবং তাদের হাত ও কোমর দড়িতে বেঁধে গ্রামে ঘোরানো হয়।স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিরানুল ইসলামও তাদের লাঞ্ছিত করেছেন বলে অভিযোগ করা হয়েছে।
শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে ভুক্তভোগীদের পুলিশে সোপর্দ করা হয়। পুলিশ তাদের চকরিয়া হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যায়।
শুক্রবার রাতে বান্দবোনখিল গ্রামের বাসিন্দা মাহবুবুল হক বাদী হয়ে পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন। আসামিরা হলেন- পারভিন আক্তার (৫৫), তার মেয়ে সেলিনা আক্তার সেলী (২৫), রোজিনা আক্তার (২০), ছেলে এমরান (২৩) এবং পেকুয়া উপজেলার বারবাকিয়ার দেলোয়ার হোসেনের ছেলে মোহাম্মদ ছোট্টু।
শনিবার বিকেলে নির্যাতনকারী ওই মহিলা ও তার ছেলে মেয়েদের কক্সবাজার কারাগারে প্রেরণ করা হয়। তবে সোমবার বিকেলে তারা জামিন পেয়েছে বলে জানা যায়।
শনি | রবি | সোম | মঙ্গল | বুধ | বৃহ | শুক্র |
---|---|---|---|---|---|---|
১ | ||||||
২ | ৩ | ৪ | ৫ | ৬ | ৭ | ৮ |
৯ | ১০ | ১১ | ১২ | ১৩ | ১৪ | ১৫ |
১৬ | ১৭ | ১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২ |
২৩ | ২৪ | ২৫ | ২৬ | ২৭ | ২৮ | ২৯ |
৩০ | ৩১ |